বিশ্বকাপ ফুটবলে ব্যবহৃত বলগুলোর গতি-প্রকৃতি

Telstar 18

Source: AAP Image/ EPA/YURI KOCHETKOV

এবারের বিশ্বকাপ ফুটবলের আসরে ব্যবহৃত হচ্ছে Telstar 18 বল। ২০১৪ তে খেলা হয়েছে Brazuca বল দিয়ে আর ২০১০ সালের বলটির নাম Jabulani। এই বলগুলোর মধ্যে রয়েছে নানা রকম পার্থক্য। এসব নিয়ে গবেষণা করেছেন মেলবোর্নের RMIT বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পোর্টস অ্যারোডাইনামিক্স সেন্টারের প্রধান, প্রফেসর, ড. ফিরোজ আলম।


Teamgeist
The Teamgeist ball was the official football for the 2006 FIFA World Cup in Germany. Source: Flickr Image/ CC BY 2.0
১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটি খেলা হয় দু’টি আলাদা বলে। প্রথমার্ধের বলটি দিয়েছিল আর্জেন্টিনা এবং দ্বিতীয়ার্ধের বলটি দেওয়া হয়েছিল উরুগুয়ের তরফ থেকে, যে বলটি ছিল প্রথমার্ধের বলের তুলনায় বেশি ওজনের এবং বড়।
Brazuca
Source: AAP Image/ Adam Davy/PA Wire
১৯৭০ সাল থেকে বিশ্বকাপে বল সরবরাহের দায়িত্ব নেয় অ্যাডিডাস কোম্পানি। সে বছরের ম্যাচবলের নাম ছিল ’টেলস্টার’। এই বলটিকে সাদা-কালোয় তৈরি করা হয়েছিল যেন টিভির সাদা-কালো পর্দায় এটি ভালভাবে দেখা যায়। আটচল্লিশ বছর পর এই বল আবার নতুনভাবে ফিরে এল ‘টেলস্টার ১৮’ নাম নিয়ে। তবে, নামে মিল থাকলেও এ বারের বিশ্বকাপের এই বলটি টেকনিক্যালি আগের বলগুলোর তুলনায় ভিন্নতর।
Telstar 18
The Sports Aerodynamics Research Centre at RMIT University, Melbourne headed by Professor Firoz Alam has undertaken and aerodynamic study of 'Telstar 18' ball. Source: Dr Firoz Alam
ফুটবল খেলায় বলের ডিজাইনের গুরুত্ব, খেলার মাঠের ভৌগোলিক অবস্থান, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, তাপমাত্রা ইত্যাদির সঙ্গে বলের গতি-প্রকৃতি কী রকম হয় এসব নিয়ে এসবিএস বাংলার সঙ্গে কথা বলেছেন ড. ফিরোজ আলম। মেলবোর্নের আরএমআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পোর্টস অ্যারোডাইনামিক্স সেন্টারের প্রধান তিনি। টেলস্টার ১৮ বলটির অ্যারোডাইনামিক্স নিয়ে গবেষণা করেছেন তিনি। সেজন্য ব্যবহার করেছেন আরএমআইটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল উইন্ড টানেল।
Jabulani
Jabulani was the official match ball for the 2010 FIFA World Cup. Source: AAP Image/ Martin Rickett/PA Wire.
এসবিএস বাংলার সঙ্গে ড. ফিরোজ আলমের সাক্ষাৎকারটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।

 

Follow SBS Bangla on .


Share