ক্যানবেরায় ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে অংশ নিল বাংলাদেশী ফোক গ্রুপ

এবারের স্লোগান হলো, ফাইন্ড ইয়োর হোম, ফাইন্ড ইয়োর ফ্যামিলি, ফাইন্ড ইয়োর ফোক।

ক্যানবেরা একজিবিশন পার্কে ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভাল শুরু হয়েছে ১৪ এপ্রিল এবং ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত এটি চলবে। Source: Anjuma Khan

Get the SBS Audio app

Other ways to listen

ক্যানবেরায় অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে গত ১৫ এপ্রিল সকালে অংশ নিয়েছিল বাংলাদেশী ফোক গ্রুপ। এ নিয়ে এসবিএস বাংলার সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশী ফোক গ্রুপের প্রোমোটার আঞ্জুমা খান।


হাইলাইটস

  • ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভাল শুরু হয় ১৯৬৭ সালে
  • ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে এবারই প্রথম অংশ নিল বাংলাদেশী ফোক গ্রুপ
  • এবার ভিন্নভাষী শ্রোতাদের জন্য বাংলা গানের অনুবাদ পর্দায় প্রদর্শিত হয়

শুরু হয় ১৯৬৭ সালে, বলেন আঞ্জুমা খান। বিগত ৩০ বছর ধরে এটি ক্যানবেরায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে, কোভিড-১৯ এর কারণে গত দু’বছর এটি অনুষ্ঠিত হয় নি।

এ বছর ১৪ এপ্রিল এটি শুরু হয়েছে এবং ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত এটি চলবে। এটা অনুষ্ঠিত হচ্ছে ক্যানবেরা একজিবিশন পার্কে।

এবারের স্লোগান হলো, ফাইন্ড ইয়োর হোম, ফাইন্ড ইয়োর ফ্যামিলি, ফাইন্ড ইয়োর ফোক।

ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভাল লিমিটেড নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান প্রতিবছর এই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে থাকে।
আঞ্জুমা খান বলেন,

“এবারে আমার আসলে প্রথম যাওয়া ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে। এখানে প্রায় ১৫০টির মতো পরিবেশনা থাকছে। এই পরিবেশনাগুলো হচ্ছে ১২টি স্টেজে, ইনডোর এবং আউটডোর মিলিয়ে।”

“এখানে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষজন অংশগ্রহণ করে।”

এখানে মূলত গান, তবে তার সাথে নাচ, কাব্য এবং স্ট্রিট শো পরিবেশনা থাকে, বলেন আঞ্জুমা। এ ছাড়া, এখানে কিছু ওয়ার্কশপ হয়, স্থানীয়ভাবে তৈরি করা বাদ্যযন্ত্রের উপস্থাপনাও হয়।

“তাছাড়াও থাকে হস্তশিল্পের দোকান আর খাবারের দোকান।”
বাংলাদেশী ফোক গ্রুপের প্রোমোটার আঞ্জুমা খান বলেন, “বাংলাদেশী ফোক গ্রুপ ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে এবারই প্রথম অংশ নিল।"
বাংলাদেশী ফোক গ্রুপের প্রোমোটার আঞ্জুমা খান বলেন, “বাংলাদেশী ফোক গ্রুপ ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে এবারই প্রথম অংশ নিল।" Source: Anjuma Khan
আঞ্জুমা খান বলেন,

“বাংলাদেশী ফোক গ্রুপ ন্যাশনাল ফোক ফেস্টিভালে এবারই প্রথম অংশ নিল। যদিও এই গ্রুপটা এর আগে কমিউনিটিতে একবার প্রথম করেছে। তবে, তখন আমরা এ রকম নাম দিয়ে করি নি।”

তিনি বলেন যে, এখানে উপস্থিত শ্রোতারা বেশিরভাগই ছিলেন ভিন্নভাষী এবং মূলত অস্ট্রেলিয়ান। তাদের জন্য বাংলা গানের অনুবাদ করে পর্দায় প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়।

“আমরা আসলে খুবই ভাল সাড়া পেয়েছি। অনুষ্ঠান শেষে অনেকেই আমাদের কাছে এগিয়ে এসে গানের এবং পরিবেশনার প্রশংসা করেছেন। বাউল গান এবং তার গভীর অর্থের প্রশংসা অনেকেই করেছেন।”

আঞ্জুমা খানের সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।

Follow SBS Bangla on .


এসবিএস বাংলার অনুষ্ঠান শুনুন রেডিওতে, এসবিএস বাংলা রেডিও অ্যাপ-এ এবং আমাদের ওয়েবসাইটে, প্রতি সোম ও শনিবার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত। রেডিও অনুষ্ঠান পরেও শুনতে পারবেন, ভিজিট করুন: 

আমাদেরকে অনুসরণ করুন 

Share