নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে ১ জুন থেকে একত্রে ৫০ জন উপাসনালয়ে জড়ো হতে পারবে

Mourners attend the funeral of Grand Mufti Sheikh Azeem Al-Afifi at the Al-Taqwa Mosque in Trugunina, Melbourne, Thursday, July 12, 2018. Australia's top Islamic leader passed away after a battle with cancer. (AAP Image/David Crosling) NO ARCHIVING

The Funeral of the Grand Mufti Sheikh Abdel Aziem Al-Afifi at the Al-Taqwa Mosque in Trugunina, Melbourne. Thursday, July 12. 2018. Source: AAP

নিউ সাউথ ওয়েলস সরকার গির্জা গুলির চাপের কাছে নতি শিকার করেছে এবং ১ জুন থেকে একত্রে ৫০ জনকে উপাসনালয়ে জড়ো হতে দেবে।খুব শীঘ্রই, ১০ ব্যক্তির জনসমাবেশ নিউ সাউথ ওয়েলসে একটি দূরবর্তী স্মৃতি হয়ে উঠবে। প্রতিবেদনটি শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারের লিংকটিতে ক্লিক করুন।


গত বুধবার সিডনির আর্চডোসিস পেশ করা একটি আবেদনের দ্রুত সাড়া মিলেছে ।ওই আবেদনে সোমবার থেকে ৫০ জনের প্রবেশের অনুমতি সহ উপাসনা স্থানগুলিতে সীমাবদ্ধতা বাড়াতে বলেছে।সিডনির আর্চবিশপ অ্যান্টনি ফিশার বলেন যে এটি সাধারণ জ্ঞানের বিজয়।

আর্চবিশপ ফিশার বলেন যে চার্চ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সিডনির সেন্ট মেরি ক্যাথেড্রালের উপাসকরা বলছেন যে তারা কিছু অতিরিক্ত সংস্থার প্রত্যাশায় রয়েছে।

আজকের এই ঘোষণাকে কেবল ক্যাথলিক চার্চই নয়, অন্যান্য ধর্ম ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ও স্বাগত জানিয়েছে।উপাসনালয়গুলিতে মানুষের উপস্থিত হওয়ার প্রত্যাশা বৃদ্ধি পাওয়ায় অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে গীর্জা, মন্দির, উপাসনালয় এবং মসজিদগুলিকে মানিয়ে নিতে হবে।

সিডনির দক্ষিণের Penshurst মসজিদে সাধারণত শুক্রবারের নামাজে তিন থেকে চারশত লোক থাকে, সেখানে অতিরিক্ত খুতবা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।ওই মসজিদের ইমাম আনছার কাটাহিজা বলেন যে সম্প্রদায়ের জন্যও যা কিছু করার প্রয়োজন তা করতে তিনি প্রস্তুত আছেন।

সোমবার থেকে, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া ৫০ জন মানুষকে উপাসনাস্থলের ভেতরে যাওয়ার অনুমতি দেবে।

ভিক্টোরিয়া পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার মতো ২০ জনকে অনুমতি দেবে , এবং এ-সি-টি, কুইন্সল্যান্ড এবং তাসমানিয়া উপস্থিতি সীমাবদ্ধ করবে ১০ জনে ।Northern Territory তে কোন সীমাবদ্ধতা নেই, তবে সামাজিক দূরত্বের ব্যবস্থাগুলি কার্যকর থাকবে।

দর্শন একটি হিন্দু প্রার্থনার সধরণ , যেখানে কোনও ব্যক্তি একটি দলের অংশ হিসাবে না হয়ে একক সময়ে একক দেবদেবীর কাছে প্রার্থনা করে।
সেখানকার পুরোহিত যতীন কুমার ভট্ট বলেন নিয়ম পরিবর্তনের ফলে খুব বেশি পার্থক্য হবে না

শ্রী মন্দিরের অভ্যন্তর পূর্ব থেকেই পূজারীদের এক দিকে চলার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং এটি এখনও বলবৎ থাকবে।


আপনার ভাষায় করোনা ভাইরাস এর আপডেট জানতে ক্লিক করুন sbs.com.au/coronavirus


Share