বাংলাদেশসহ ছয়টি দেশের কর্মকর্তাদের জন্য শিক্ষা বৃত্তি দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া সরকার

International students in Australia.

Source: Reuters

Get the SBS Audio app

Other ways to listen

দক্ষিণ এবং পশ্চিম এশিয়ার ৬টি দেশের সরকারি, বেসরকারি এবং উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কর্মকর্তাদেরকে শিক্ষা বৃত্তি দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। বাংলাদেশও এই তালিকায় রয়েছে। ২০১৯ সালের অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে। শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৮।


দক্ষিণ এবং পশ্চিম এশিয়ার ৬টি দেশের সরকারি, বেসরকারি এবং উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কর্মকর্তাদেরকে শিক্ষা বৃত্তি দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। এই ছয়টি দেশ হলো: বাংলাদেশ, ভুটান, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা। এই বৃত্তির আওতায় অস্ট্রেলিয়ার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং টেফ-এ পড়াশোনা করতে পারবেন তারা।

২০১৯ সালের অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ-এর আবেদন গ্রহণ করা শুরু হয়েছে ১ এপ্রিল থেকে। আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৮। অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আর, বিলম্বিত আবেদন বিবেচনা করা হবে না। বাছাইকৃত আবেদনকারীদেরকে সাক্ষাৎকার গ্রহণের জন্য ডাকা হবে জুন ও জুলাই মাসে। আর, আগস্ট মাসেই চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।

এ বছর বাংলাদেশ থেকে আবেদন চাওয়া হয়েছে শুধুমাত্র মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য। বাংলাদেশ থেকে মূলত চারটি গ্রুপ থেকে আবেদন করা যাবে।

গ্রুপ-১ এ রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাগণ, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিচার-বিভাগের কর্মকর্তাগণ।

গ্রুপ-২ এ রয়েছে, বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা, বিশেষত বে-সরকারি সংস্থাগুলো, যেমন, ব্র্যাক এবং সিভিল-সমাজের সংস্থাগুলো, বিভিন্ন সম্প্রদায় ভিত্তিক সংস্থাগুলো এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন এজেন্সিগুলো, যেমন, জাতিসংঘের বিভিন্ন এজেন্সি।

গ্রুপ-৩ এ রয়েছে, বেসরকারি খাতের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা। এবং

গ্রুপ-৪ এ রয়েছে, একাডেমিক ব্যক্তিগণ এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো, যেমন, আইসিডিডিআর,বি এবং গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক সংস্থাগুলো। যেমন, ঐতিহাসিক জাদুঘরগুলো।

অনলাইনে আবেদন করতে হবে এই ঠিকানায়: 

আবেদন জমা দেওয়ার আগে আবেদনকারীকে অবশ্যই স্কলারশিপ পলিসি হ্যান্ডবুক () এবং বাংলাদেশ কান্ট্রি প্রোফাইল () পড়ে নিতে হবে।

আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে বলা হয়েছে, বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে, কমপক্ষে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে। বিস্তারিত জানা যাবে তাদের ওয়েবসাইটে।

আবেদনের ক্ষেত্রে অযোগ্যতা হিসেবে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়া বা নিউ জিল্যান্ডের নাগরিক বা স্থায়ী অভিবাসীর সঙ্গে বিবাহিত হলে কিংবা বিয়ে ঠিক হলে, সেনাবাহিনীতে বর্তমানে কর্মরত হলে।

বিস্তারিত দেখুন:

Share